
কালীগঞ্জ(ঝিনাইদহ)প্রতিনিধি।মোঃমাহাবুবুর রহমান।
ঝিনাইদহের কালিগঞ্জ উপজেলার কাশিমা জগন্নাথপুর গ্রামে এক প্রবাসীর বাড়িতে হঠাৎ করে এক নারী এসে নিজেকে ওই বাড়ির গৃহবধূ হিসেবে দাবি করায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে ২৯ এপ্রিল ২০২৫, মঙ্গলবার।
জানা গেছে, ওই নারীর নাম শিখা রানী। তিনি কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা উপজেলার ভাদালিয়া গ্রামের রাতুল পাড়ার বাসিন্দা। তার পিতার নাম আন্দুল দাস। শিখা রানীর দাবি, তিনি দুই কন্যা ও এক পুত্র সন্তানের জননী। প্রায় তিন বছর আগে তার সঙ্গে প্রবাসী সমরেশ দাসের সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং আড়াই বছর আগে তারা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। তবে এই বিয়ের কোনো বৈধ কাগজপত্র নেই বলে জানা গেছে।
প্রবাসী সমরেশ দাস ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার সুন্দরপুর দুর্গাপুর ইউনিয়নের জগন্নাথপুর গ্রামের বাসিন্দা। তার পিতার নাম কমল দাস। বর্তমানে সমরেশ বিদেশে অবস্থান করছেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
অন্যদিকে, শিখা রানীর আগের স্বামী লিটন দাস কুষ্টিয়া জেলার চর দামুদিয়া গ্রামের বাসিন্দা। তার পিতার নাম মন্টু দাস।
এ বিষয়ে স্থানীয়রা জানান, “হঠাৎ করে এক নারী এসে বাড়িতে উঠে পড়ায় এবং নিজেকে ওই বাড়ির বউ দাবি করায় এলাকায় অস্বস্তিকর ও বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।”
এ ঘটনায় এলাকায় নানা গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়েছে। তবে এখন পর্যন্ত স্থানীয় প্রশাসন বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
Post Views: 21